করোনার ডরে ঘরবন্দী থাকতে থাকতে মাথার ঘিলুতে ভূমিকম্পের মতন থরথরি ঝাকুনি শুরু হইলো বইলা সেদিন আকাশে গেলাম একটু পায়চারি করার জন্যে। যাইতেছি যাইতেছি হঠাত মাইকের শব্দ পাইলাম। এদিক সেদিক খোজাখুঁজি কইরা ওই দূরে দেখলাম বিশাল জমায়েত। আরে এইখানে আবার এরা আইলো কইত্তিকা? আস্তে আস্তে ডরে ডরে কাছে গেলাম।
তাগো বাউন্ডারির কাছে গেছি আর ওমনেই এক উর্দি পরা পালোয়ান জিজ্ঞাসা করিল ” এই তোমার পাশ কই?”
আমারতো পাশ নাই!
ভাগ ব্যাটা!
কেন যামু?
হট্টগোল শুইনা দেখি ২/৪ জন এইদিকে আগাইয়া আসতেছে। কেমন জানি চেনাজানা মনে হয়! হ, তাই! পপলার আফা, সাগরানি আফা, রানী দিদি, নবরুল ভাই, মোরকাদুল সাহেব, সাহিদার ভাই, বিপ্রতীপ কাহা এই সব গুনি জনের মিটিং।
উর্দিওয়ালা একজনরে কইলো দে খেদাইয়া।
কওয়ার সাথে আমার কলার ধইরা ঘারে ধাক্কা দিয়া কইল “যা ব্যাটা ভাগ” এইহানে গুনি সমাবেশ হইতেছে দেহনা? হালায় কাংগালি আইছে।
তয় ভাগ্য ভাল বেশী জোরে ধাক্কা দেয় নাই বইলা বাড়ির ছাদেই পরছিলাম , একটু জোরে দিলে কই পরতাম আবার রিকশা ভাড়া দিতে হইতো।
loading...
loading...
ভীষণ ভাগ্যবান আপনি। ভাগ্যিস কাঁধ টানে সরাসরি ভূতল নইলে পরিবহন খরচা।
loading...
কি মজা কুন রিকশা ভারা লাগে নাই!
loading...
রিক্সাওয়ালার ভাগ্য খারাপ
loading...
আর আমার ভাগ্য যে কত্ত ভাল তা কইলেন না?
loading...
সুন্দর ভাবনা একগল্পের রূপ দেয়েছেন দাদা
loading...
ধন্যবাদ আলমগীর।
loading...